MINGLE

Moringa Capsules Each Bottoles Contains 60Caps.

নিম্নে মরিঙ্গা ব্যবহারের কিছু উপকারিতা উল্লেখ করা হয়েছেঃ

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়: মরিঙ্গা শরীরের প্রতিরোধক ব্যবস্থা শক্তিশালী করে। এটি শরীর থেকে বিষাক্ত দ্রব্য, ভারি ধাতু অপসারণ করে দেয়। ক্যান্সার রোগীদের শরীরে রেডিয়েশন ও কেমোথেরাপি নিতে সহায়তা করে।

☘️ শরীরের ব্যথা উপশমে: শরীরের কোনো স্থানে ব্যথা হলে বা ফুলে গেলে মরিঙ্গার শিকড়ের প্রলেপ দিলে ব্যথা ও ফোলা সেরে যায়।

☘️ কান ব্যথা উপশম করে: মরিঙ্গার শিকড়ের রস কানের ব্যথার সমস্যা সমাধানে কার্যকরী ফল দেয়।

☘️ মাথা ব্যথা দূর করে: মরিঙ্গার আঠা দুধের সাথে খেলে মাথা ব্যথা সেরে যায়। আঠা কপালে মালিশ করলে মাথা ব্যথা সেরে যায়।

☘️ ফোঁড়া উপশম করে: মরিঙ্গার আঠার প্রলেপ দিলে ফোঁড়া সেরে যায়।

☘️ হাঁপানি ও মূত্রপাথরি উপশম করে: মরিঙ্গা ফুলের রস হাঁপানি রোগে বিশেষ উপকারী। মরিঙ্গা ফুলের রস দুধের সাথে মিশিয়ে খেলে মূত্রপাথরি দূর হয়।

☘️ গ্যাস হওয়া থেকে রক্ষা করে: বাচ্চাদের পেটে জমা গ্যাস দূর করতে মরিঙ্গা একটি ভাল সমাধান। পাতার রসের সাথে লবণ মিশিয়ে খেতে দিলে গ্যাস দূর হয়ে যায়।

☘️ কুকুরের কামড়ে কার্যকরী: মরিঙ্গার পাতা পেষণ করে / ক্যপসুলের ভেতরের গুড়ো তাতে রসুন, হলুদ, লবণ ও গোলমরিচ মিশিয়ে সেবন করলে কুকুরের বিষ ধ্বংস হয়।

☘️ জ্বর ও সর্দি উপশম করে: মরিঙ্গার পাতাকে শাকের মত রান্না করে খেলে যন্ত্রণাধায়ক জ্বর এবং সর্দি দূর হয়।

☘️ বহুমূত্র রোগে কার্যকরী: মরিঙ্গা বহুমূত্র রোগে বিশেষ কার্যকরী ভূমিকা পালন করে

☘️ কোষ্ঠকাঠিন্য ও দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি করে: মরিঙ্গার ফুল কোষ্ঠকাঠিন্য রোগ দূর করে এবং দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি করে।

☘️ হজম সমস্যা সমাধান করে: মরিঙ্গা দুধের সাথে নিয়মিত খেলে হজমশক্তি ও কামশক্তির বৃদ্ধি ঘটে।

☘️ গেঁটে-বাত সমস্যা সমাধান করে: মরিঙ্গার ফল নিয়মিত রান্না করে খেলে গেঁটে বাত থেকে রেহাই পাওয়া যায়।

☘️ ক্রিমিনাশক ও টিটেনাস রোগে বিশেষ কার্যকরী: মরিঙ্গার ক্রিমিনাশক, লিভার ও প্লীহাদোষ নিবারক, প্যারালাইসিস ও টিটেনাস রোগে হিতকর।

☘️ অবশতা, সায়াটিকা দূর করে: মরিঙ্গার বীজের তেল মালিশ করলে বিভিন্ন বাত বেদনা, অবসতা, সায়াটিকা, বোধহীনতা ও চর্মরোগ দূর হয়।

☘️ হৃদরোগ সমস্যা সমাধানে: হৃদরোগ সমস্যায় মরিঙ্গা খুবই কার্যকর। পাতার রস হৃদরোগ চিকিৎসায় এবং রক্তের প্রবাহ বৃদ্ধিতে ব্যবহার হয়।

☘️ পোকা-মাকড়ের কামড়ে বিশেষ কার্যকরী: পোকার কামড়ে এন্টিসেপ্টিক হিসেবে মরিঙ্গার রস ব্যবহার করা হয়।

☘️ শরীরে ক্ষতস্থান দ্রুত সারায়: ক্ষতস্থান মরিঙ্গা ক্যাপসুলের ভেতরের গুড়ো সরাসরি বা পেস্ট বানিয়ে ব্যবহার করলে ক্ষতস্থান দ্রুত সেরে উঠে।

☘️ হাঁড়ের সমস্যার সমাধান করে: শরীরের কোন অঙ্গ মচকালে বা থেতলালে আদা ও মরিঙ্গার ছাল বাটা প্রলেপ বানিয়ে দিলে ব্যাথা উপশম হয়।

☘️ ইন্টেস্টাইন ও প্রোস্টেট সংক্রমণ রোধ করে: মরিঙ্গা বিভিন্ন ধরনের সংক্রমণের রোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

☘️ চুলপড়া বন্ধ করে: চুলপড়া রোগের চিকিৎসায় ও মরিঙ্গা কার্যকর ভূমিকা রাখে।

☘️ কৃমি সমস্যার সমাধান করে: কৃমিনাশক হিসাবেও মরিঙ্গার ব্যবহার অতীব গুরুত্বপূর্ণ। মূল ও ছালের রস নিয়মিত ৩/৪ দিন খেলে শরীর কৃমি মুক্ত হয়ে যায়।

☘️ রক্ত সংবহণতন্ত্রের ক্ষমতা বাড়ায়: মরিঙ্গা রক্ত সংবহণতন্ত্রের ক্ষমতাও বাড়ায়। মরিঙ্গার কচি পাতার রস নিয়মিত ব্যবধানে খেলে রক্তের উচ্চচাপ ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হয়ে য়ায়। মায়ানমারের চিকিৎসকদের মতে, মরিঙ্গার পাকা পাতার টাটকা রস দুবেলা আহারের ঠিক আগে এক বা দুই চামচ করে খেলে এক সপ্তাহের মধ্যে রক্তের উচ্চচাপ কমে যাবে। তবে যাদের ডায়াবেটিস আছে তারা এটি ব্যবহার করবেননা।

☘️ বসন্ত রোগ প্রতিরোধ করে: নিয়মিত মরিঙ্গা খেলে জল ও গুটি এ দু’ধরনের বসন্তে আক্রান্ত হবার কোন সম্ভাবনা কমে যায়।

☘️ ব্ল্যাড প্রেসার নিয়ন্ত্রনে রাখে: খাবার লবন অর্থাৎ ‘সোডিয়াম ক্লোরাইড’ ব্ল্যাড প্রেসার রোগীদের জন্য খুবই ক্ষতিকর। অপরদিকে, ‘পটাশিয়াম লবন’ কোন ক্ষতি করেনা। মরিঙ্গার ডাঁটাতে সোডিয়াম ক্লোরাইড নেই বললেই চলে। কাজেই এতে ব্ল্যাড প্রেসার নিয়ন্ত্রিত থাকে।

☘️ রক্তস্বল্পতা দূর করে: শরীরে রক্তের পরিমান কমে গেলে পানি দিয়ে মরিঙ্গার ডাঁটা সেদ্ধ করে তার ক্বাথ এবং ডাঁটা চিবিয়ে খেলে রক্তল্পতা দূর হয়। তবে বেশ কিছুদিন নিয়মিত খাওয়া দরকার।

নিয়মিত মরিঙ্গা ব্যবহারে আমরা আমাদের দেহকে রাখতে পারি সুস্থ ,সবল ও সতেজ। মরিঙ্গা মানবদেহের জন্য সবদিক থেকেই খুবই উপকারী। এটি একাই আমাদের অসংখ্যা রোগ থেকে মুক্তি দিতে সহায়ক।

 

৳1400.00